→ কতো দিন যে চোদা হয় না ←
এই ঘটনাটা সত্যিকারের। যেটা আমার সাথে ঘটে যাই। আমি তা আংশিক শেয়ার করলাম সবার সাথে। ২০০৫ সালের ঘটনা এটি। যাক মূল কাহীনিতে আসি। আমি ২০০৫ সালে এস.এস.সি পরীক্ষা দেই। তখন এখনকার মত অত মোবাইল ফোন ছিলনা। যার কারনে সে সময় টাইম পাস করা টা ছিল মারাত্মক বোরিং। সে সময় সব ছেলেরা পরীক্ষা দিয়েই লম্বা সময়ের জন্য ঘুরতে চলে যেত। আমিও পরীক্ষা শেষ করে অনেক দিন যাবত বাসাই বসে আছি। তারপর একদিন মা বললো যে যা কোথা থেকে ঘুরে আয়।
আমি একটু বেশী ছোটখাট বলে মা বাবা কোথাও একা যেতে দে না। আর আমার তেমন কোন বন্ধুও ছিল না। বলতে গেলে আমি একদম অমিশুক টাইপের একটা ছেলে। কারো সাথে ঘোরা ফেরা আমার ভাল লাগেনা।
আমার যত চিন্তা ছিল লেখাপড়া নিয়ে। আর একটু দেখতে বাচ্চাদের মত হওয়াই তেমন কোন বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা করা হয়ে উঠে না। আমার এক ঘেয়ে স্বভাব যার জন্য আমি সারাদিন বাসাই বসে নানা রকম উপন্যাস, গল্পের বই পড়েই কাটিয়ে দেই।
ওহ আমার পরিচয় টা বলা হয়নি, আমি শাওন। শহরে বড় হয়েছি। বলতে গেলে লেখাপড়ার জন্য সবার কাছেই আমার সুনাম আছে। ফ্যামেলি রিলেটিভ সবাই আমাকে আদর করে আমার পড়ালেখার জন্য।
যাক সেকথা, একদিন মা খুব জোড় করেই বললো এভাবে ঘরে বসে না থেকে যা কয়দিন তোর আপুর বাসা থেকে বেড়িয়ে আই।
আমার আপুর নাম শারমিন আক্তার সামিহা। আমার আপু বয়সে আমার চেয়ে প্রায় দশ বছরের বড়। আপু অত্যান্ত নীতিবান পর্দাশীল এবং ধার্মিক একটি মেয়ে। কখনো দেখিনি আপুকে এক ওয়াক্ত নামাজ বাদ দিতে। আমি আপুকে অনেক সম্মান করি। আর আমাদের আত্বীয় স্বজন রা প্রায় বলে যে আম্মা আব্বা নাকি আমরা দুই ভাই বোন প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে বড় করছে।
তো কদিন বাদেই এক প্রকার অনিচ্ছা থাকা স্বত্তেও আমি আপুর বাসাই ঘুরতে চলে গেলাম।আপুকে বিয়ে দিয়েছে গ্রামে। একটা ফস্বল এলাকা। গ্রাম টা অনেক বেশী সুন্দর। পুরা গ্রাম টাতেই কেমন জানি একটা শান্তি শান্তি ভাব আছে।
আপুর বাসা টা একটা সীমানা প্রাচীর ঘেরা ছোটখাট দোতলা বাড়ী। এটাকে বাড়ী না বলে এক প্রকার জঙ্গল বলা যাই। পুরা ঘর টাই গাছপালা দিয়ে ঘেরা নির্জন। এখানে এসে একটা স্বস্তি অনূভুতি হচ্ছে। শহরের কোন যান্ত্রিকতা নেই।
এখানে বসেই দিনে গোটা কয়েক কবিতা আর উপন্যাস শেষ করা যাবে। আমিও বাসা থেকে আসার সময় কিছু বই নিয়ে এসেছি।
আপুতো আমাকে দেখে অনেক খুশী কারন এই প্রথম আমি তার ঘরে এলাম। যথারীতি আমার আপ্যায়নের কোন কমতি নেই। আপুর বাসাই শুধু আপু আর তার শাশুড়ী থাকে। প্রায় এক বছর যাবত দুলাভাই অফিসের কাজে বিদেশ আছেন। দুলাভাই খুব সৎ একজন মানুষ। পুরা এলাকা দুলাভাই কে সম্মান করে। আপুর ছোট একটা বাচ্ছা আছে। ভাগনীর বয়স ১ বছর দু মাস মত। খুব আদুরে দেখতে।
এভাবে আপুর বাসাই কয়েকদিন কেটে গেলে। একদিন হঠাৎ আমার রুমে আমার কাপরের মধ্য একটা লাল রঙের ব্রা জিনিষটা পেয়ে আমি সেখানেই রেখে দি। বলে রাখা ভাল আমার এসব জিনিষ বা সেক্স গঠিত কোন বিষয়ে বিন্দু মাত্র আগ্রহ নেই। আর আমার এমনেতেই এসব বিষয় গুলো ভাল লাগেনা।
রাতে দেখলাম আপু ভাগনী কে দুধ খাওয়াচ্ছে। আমি প্রথম কোন মহিলার দুধ দেখলাম তাও আবার আমার আপুর। কেন জানি বিষয়টা আমার ভাল লেগে গেল। আমি খেয়াল করে দেখলাম আমার আপুর শরীরটা খুব সুন্দর। বিশেষ করে তার দুধ দুটা। একদম ফোলা ফোলা গোল গোল দুধ। এক্সেস বড় নয়। জাম্বুরার মত সাইজ। আপুর ফিগারটা একটু বলি। আপু আমার চেয়েও লম্বা, ফর্সা, সুন্দর পাছা। সবচেয়ে আকর্ষনীয় হল আপুর চেহারা টা। এত সুন্দর। আমার মনে আছে আপুকে তার বান্ধবীরা নায়িকা পূর্নিমা বলে ডাকতো। আসলেই আপুর চেহারার কাটিং টা অনেকটা তার মতই।
ছিঃ আমি আপুকে নিয়ে এসব কি ভাবছি এসব ঠিক না। আমি রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম। কিন্তু কেন জানি আপুর দুধের ঐ দৃশ্য টা বারবার মনে পড়ছে। আমি উঠে আপুর ঐ লাল ব্রা টা হাতে নিলাম। তেমন জানি গরম গরম লাগছিল আমার। খেয়াল করলাম আমার ধন টা ফুলে গেছে। আপুর ব্রা টা নাকে শুকে দেখলাম। খুব মিষ্টি একটা গন্ধ ব্রা টাতে। আমি হিতাহিত জ্ঞান ভুলে ধন টা খেচতে লাগলাম সাথে সাথেই ধন থেকে বীর্জ পড়ে গেল।
মাথায় শুধু একটাই চিন্তা ঘুরতে লাগলো। কেমন করে আপুর দুধ গুলা টেস্ট করা যাই। এই চিন্তা টা যেন আমাকে পেয়েই বসলো।
মাথায় এত শয়তানি বুদ্ধি কোথথেকে আসতেছে জানিনা। সকাল বেলা আপু আমাকে ঘুম থেকে ডেকে দিতে আসে। সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর লুঙ্গিটা নিচে নামিয়ে দিলাম একটু করে। আর ধন টা গরম করে রাখলাম যেন ঘুমের মধ্যে এমন টা হয়ছে। আপু ডাকতে আসলো। আমি ঘুমের ভান করে থাকলাম। কিন্তু বুঝলাম না আপু কি আসলে আমার ধন টা দেখছে।
আপু আমাকে ডেকেই চলে গেল। খেয়াল করলাম আপু কালো একটা মেক্সি পড়ছে। তার ভিতরে গোলাপী একটা ব্রা। ব্রার ফিতা গুলা বের হয়ে আছে। আমি উঠে যেতেই দেখি আপু তার বাচ্চা কে দুধ দিচ্ছে। লুকিয়ে লুকিয়ে আপুর দুধ গুলা ভাল করে দেখলাম। আপু পুরা মেক্সি থেকে দুধ দুটা বের করেই খাওয়াচ্ছে। আপুর দুধ গুলা দেখেই শালার সকাল বেলা মাথা খারাপ হয়ে
গেল।
কিছুক্ষন পর দেখলাম আপু গোসল করতে যাচ্ছে। বাথরুমে গিয়ে অনেক উুকি মারলাম কিন্তু কোন লাভ হল না। কিছুই দেখলাম না।
আপু অনেকক্ষন পর দেখি বাথরুম থেকে বের হলো। হাতে বেশ কিছু ধোয়া কাপড়। আপু সেগুলা শুকাতে দিতে যাচ্ছে।
যাওয়ার সময় আমাকে আপু বললো যে শাওন গোসল করে রেডি হয়ে নে। আজকে দুপুরে নাকি আপুর ননদের বাসাই দাওয়াত আছে। আমি সম্মতি দিলাম। আপু যাওয়ার পর খেয়াল করলাম যে নিচে কয়েকটা কাপড় পড়ে আছে। তার মধ্যে দেখি একটা আপুর গোলাপি ব্রা যেটা আপু সকালে পরেছিল। আমি শুধু ব্রা টা নিয়ে আপুর পিছে পিছে ছাদে গেলাম। আর আপুর হাতে ব্রা টা দিয়ে বললাম যে আপু এটা নিছে ফেলে আসছো। আপু আমার হাত থেকে ব্রা টা নিয়েই শুকাতে দিতে দিতে বলল ধুর এমনেতে একটা পাচ্ছিনা।
আমি আপুকে প্রশ্ন করলাম কি পাচ্ছোনা..?
আপু উত্তর দিল আরেকটা ব্রা নাকি পাচ্ছে না।
আপুর সাথে কথা বলে যা ধারনা করতে পারলাম তা হল।
আপু আমাকে খুব ছোট বাচ্ছা মনে করে। আপু আমাকে এখনো অতটা বড় হয়ছি বলে মনে করে না। এবং এটাই সত্যি যে আপু মনে করে আমি এখনো কিছু বুঝিনা টাইপ একটা ছেলে।
আপু তার রুমে সাজগোজ করতে লাগলো। এবং আমাকে বললো তাড়াতাড়ি রেডি হতে। আমি আপুর রুমে গিয়ে আপুকে ডাকলাম এবং আপুর হাতে সেই লাল ব্রাটা দিয়ে বললাম আপু তুমি মনে হয় এটা খুজতেছিলা। এটা আমার কাপড়ের মধ্যে পাইছি। আপু কে সেটা দিয়ে বের হয়ে গেলাম।
হঠাৎ একটু পর দেখি আপু আমাকে ডাকতেছে। আমি আপুর কাছে গিয়ে তো অবাক। আপু বুকের মধ্যে শাড়ীর আচলটা রেখে পিছনে হাত দিয়ে ব্রা টা ধরে আছে। আমাকে ডেকে বলল যে ভাই আমাকে একটু হেল্প কর। এই ব্রা টা খুব টাইট তাই হুক টা লাগাতে পারছিনা তুই একটু হুক টা লাগিয়ে দে। আমি কোন কথা না বলে আপুর ব্রার ফিতা দুটা টেনে ধরলাম। আর আপু বুকটা উচু করে রেখে বললো এবার লাগিয়ে দে। আমি তারপর ব্রার হুকটা লাগিয়ে দিলাম।
এবং সাথে এটাও নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে আপু আমাকে ছোট বাচ্চাই মনে করে। আপুর মধ্যে আসলেই কোন ধারনাই নাই আমি কি করার জন্য বসে আছি তা নিয়ে।
এটা শিওর হলাম যে আপুর দুধ গুলা খুব তাড়াতাড়ি খেতে পারবো। আমি আস্তে করে হাত টা সামনে দিয়ে আপুর বাম দুধ টা ব্রার উপর টাচ করে দেখলাম যা বুঝলাম পুরা দুধ টা হাতে মধ্যে আসে না। অথচ আপুর কোন খেয়ালি নেই আমার উপর। আপুর পাছা টা দেখি পুরা তানপুরার মত। আপুকে বললাম আপু তোর দুধ গুলা না খুব সুন্দর। আপু আমার কথা শুনে দেখি হাহা করে হাসতে লাগলো আর বলল যে তোর দুলাভাই এই কথা টা বলে।
তারপর আমি, আপু তার শাশুড়ী সহ আপুর ননদের বাসাই পৌছে গেলাম।
আপুর ননদের বাসা টা আপুর বাসা থেকে প্রায় পনের বিশ কিলোমিটার দূরে।
সেখানে খাওয়া, দাওয়া করে সন্ধ্যার দিকে আমরা চলে আসার জন্য বের হলাম। দেখি ভাগ্য খুব সুযোগ দিচ্ছে আমাকে। আপুর ননদ তার শাশুড়ি কে রেখে দিচ্ছে। শাশুড়ি দেখি আপুকে বলতেছে বৌমা আমি মেয়ের কাছে দুটা দিন থেকে যাই। তোমরা যাও। আপু উনাকে থাকতে বলে বিদায় নিল। আমি তো মনে মনে খুশিতে নাচা শুরু করলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল শুধু আপুর দুধ টা খাওয়া। কিন্তু এখন আপুকে চোদার শখ ও যোগ হয়ে গেছে।
আমি আর আপু একটা সিএনজি করে আসতেছি। দেখি আপুর মেয়েটা খুব কান্না করতেছে। আমি আপুকে সাহস করে বললাম আপু ওকে দুধ খাওয়াই দে। আপু বললো নারে এখানে দিতে পারবোনা। ঝামেলা আছে, বোরকা তার ভিতরে শাড়ী। ওকে কোলে নিয়ে দিতে পারবোনা। আমি আপুকে বললাম আরে ও কান্না করতেছে আর তুই বলিস ঝামেলা। আচ্ছা আমি দুধ টা বের করতে তোকে কি সাহায্য করবো…?
আপু একটু ভেবে বলে যে হ্যা ভাই তাই কর।
আমি আপুর বোরকার উপরের কয়েক টা বোতাম খুলে দিলাম। আপু বললো যে আরে বোকা ব্লাউজ টার ফিতাতে গিট মারা। নয়তো দুধ বের করে নাকি ধরে খাওয়াতে পারবেনা। আমি আর দেরী না করেই শাড়ির আচল টা সরিয়ে ব্লাউজের গিট টা টান দিয়ে খুলে আপুর ডান দুধ টার উপর ব্রা টা টেনে উপরে তুলে দিতেই দুধ টা বের হয়ে গেল।
আপু বললো হুম হয়ছে এখন এই বলে তার বাচ্চার মুখে দুধ টা ডুকায় দিল।
আমার মাথায় একটা আইডিয়া এলো। আমি চিন্তা করলাম এখন যদি আপুর দুধ নিয়ে কথা বলে যেতে পারি তাইলে পরে গিয়ে আমার লাভ।
আমি কথার ছলে আপুর দুধ টা তার হাত সরিয়ে দিয়ে আমি নিজে ধরে রাখলাম। ইচ্ছে করতেছে টিপে দি। এত নরম দুধ টা। কিন্তুুু সাহস হচ্ছে না।
আর আমি ধীরে চলো নীতিতে বিশ্বাসী। তাই কোন তারা হুরার দরকার নেই।
আপুর কোন খেয়ালি নেই আমার উপর আপু তার মত করে কথা বলেই যাচ্ছে। এই এপ্রিল মাসের সময় টাতে কাল বৈশাখী চলে। সিএনজি টা আপুর গেইটের কাছে আসতেই শুরু হল ঝড় বৃষ্টি। কোন রকম একটু করে ভিজেই ঘরে দৌড় দিলাম আমরা। আপু তার রুমে ঢুকেই হুটহাট করে তার ড্রেস চেইঞ্জ করতে লাগলো। আমি শুধু দেখেই যাচ্চি আপু শাড়ি আর ব্লাউজ টা খুলতেছে। দেখলাম আপু শাড়ী, ব্লাউজ খুলে ফেলছে শুধু ব্রা আর পেটিকোট গায়ে আছে।
আমি আচমকা পড়ে যাওয়ার নাটক করে ওমাগো বলে চিৎকার দিলাম। দেখি আপু ব্রা আর পেটিকোট পরা অবস্থায় দৌড়ে এলো। আমি কান্না করা শুরু করলাম। আপু দেখি আমাকে তুলে খাটে এনে শোয়ালো। আমাকে জিজ্ঞেস করে কোথায় ব্যাথা পেয়েছি। আমি বললাম তলপেটে। আপু একটা মুভ এনে আমার তলপেটে লাগিয়ে দিতে থাকলো।
আপু আমাকে মলম লাগিয়ে দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলো কেমনে পড়ে গেলাম?
আমি বললাম আপু হঠাৎ মাথা টা চক্কর দিছে তাই। আমার ধন টা তখন ফুলে উঠছে। আপু আচমকা বললো কিরে ভাই তোর এটা আবার এমন হয়ে গেল কেন?
-আমি বললাম কি?
-আরে তোর নুনু টা।
– আপু আমার ঐখানে খুব ব্যাথা করছে।
-আচ্ছা প্যান্ট একটু নিচে নামা আমি ঐখানে মলম লাগিয়ে দিচ্ছি। তোর ভাল লাগবে। এই বলে আপু প্যান্ট টা নামিয়ে ধনে মলম লাগাতে শুরু করলো।
আপু বলে উঠলো কিরে ভাই তুই তো দেখতে পিচ্চি বাচ্চা কিন্তু তোর নুনুটা এত মোটা কেন রে?
আমি চুপ করে থাকলাম। আপু মলম লাগিয়ে হেটে চলে গেল। ব্রা আর পেটিকোট পড়া অবস্থায় আপুকে দেখতে একদম অস্থির লাগছিল। আমি আপু কে ডাক দিয়ে বললাম আপু তোর ব্রা টা খুলে দি তুই তো খুলতে পারবিনা।
আপু বলে না জনাব এটা আমি পারবো বলেই চলে গেল।
একটু পরেই দেখি আপুর ডাক। আমি গেলাম। আপু বলে সত্যিরে এটা খুলতে পারছিনা। ব্রা টা আর পড়া যাবেনা খুব টাইট হয়ে গেছে।
আমি ব্রার হুক টা খুলে দিতেই আপুর দুধ দুইটা টপাস করে লাফিয়ে উঠলো। আমি আপুকে প্রশ্ন করলাম আপু তোর দুধ গুলা সুন্দর কেন?
আপু বললো তোর ভাগনী দুধ খাইতো হয়তে তাই। এই বলে আপু মেক্সি টা পড়ে নিল। তারপর দেখলাম একটা কালো প্যান্টি টেনে বের করে নিল। আমার সামনে।
আসলে আপু আমাকে নিয়ে কোন মাথা ঘামাই না। এবং আপু এটা মনে করে যে আমি এখনো অত কিছু বুঝিনা। আমি এটা শিওর হয়ে গেলাম আপু আমাকে আলাভোলা ভাবে।
তারপর আপু আমার রান্না করতে হবে বলে রান্না ঘরে চলে গেল।
আমি রুমে শুয়ে শুয়ে কিভাবে আপুকে চোদা যাই সে ফন্দি করতে লাগলাম। যা বুঝলাম আপু আমাকে বাচ্চা মনে করে এবং এইটার সূযোগ নিতে হবে আমার।
বাইরে প্রচুর ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে এর মধ্য আপু আমাকে রাতের খাবার খেতে ডাকলো। খেতে খেতে আপু আমাকে বললো যে কাল তোর জন্মদিন তোর জন্য স্পেশাল কিছু রান্না করবো। তুই কি খাবি বল? আমি বললাম যে আপু আমি যা খেতে চাই তুমি সেটা দিবেনা। আপু হেসে বলে যে পাগল দিব না কেন? তুই বল কি খাবি। আমি বললাম প্রমিজ করো দিবা? আপু প্রমিজ করলো।
আমি বললাম আপু ভাগনী তোর দুধ গুলা প্রতিদিন খাই আমাকে একটু খেতে দিবি?
এটা শুনে আপু হাসতে লাগলো আর একটু কি ভেবে বললো যে ওহ তাই। হুম তুইও তো এখনো ছোট আচ্ছা ঠিক আছে খাইস কিন্তু একটু করেই খাবি।
এরপর আপু খাওয়া দাওয়া শেষ করে তার রুমে গেল। আমি তার দরজার কাছে দাড়িয়ে আছি। আমাকে দেখে আপু ভিতরে ডাকলো। তার পাশে বসলাম আমি। আমার কেমন জানি লাগতেছে সেটা ঠিক বুঝতেছিনা।
আকাশে বজ্রপাত হচ্ছে। পরিবেশ টা খুব ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। নিজের ভাগ্য কে আমি ধন্যবাদ দিলাম। আপু বললো যে এই শয়তান তুই চোখ বন্ধ রাখ আমার লজ্জা করছে। আমি বললাম আপু কি বড় যে লজ্জা পাচ্ছো আমিতো ভাগনীর মতই ছোট। আপু আমার কথা শুনে হাসতে লাগলো। তারপর বললো আয় ভাই আমার কাছে আয়।
আমার মাথা টা ধরলো, আপু তার মেক্সির বোতাম গুলা খুলে বাম দুধ টা হাতের মধ্যে নিয়ে হা কর ভাই ধর খা তোর বোনের দুধু বলে আমার মাথা টা টেনে মুখের ভিতর দুধ টা ডুকিয়ে দিল। আমি আপুর দুধের বোটা টা চুকচুক করে চুষতেই দেখি আপুর বুকের দুধে আমার মুখ ভরে গেল। মিস্টি দুধ আমি গিলে নিলাম। এভাবে মিনিট খানেক আপুর দুধ চুষে চুষে খেলাম। আপু দেখি আমার মাথায় হাত বুলাচ্ছে।
তারপর অনেক হয়ছে ছাড় বলে দুধ টা বের করে নিল।
আমি হা করে আপুর দিকে তাকিয়ে আছি। আপু বলে কিরে খুশিতো এবার। আমি বললাম আপু তোর অন্য দুধ টা একটু দেনা। আপু বলে যে না তোর ভাগনীর জন্য লাগবে। তুই এবার যা গিয়ে ঘুমা। আমি বললাম আপু তোর দুধ টা অন্তত একটু ধরতে দে। আপু হেসে বলে যে নে ভাই ধর। এখানে অনুমতি নেয়ার কিছু নেই তোর বোনেরি তো দুধ।
আমি আপুর বাম দুধ টা বের করলাম। আচ্ছা আপু তুই এখন ব্রা পরিস নাই কেন রে.? ব্রা পরলে তোকে সুন্দর লাগে। আপু বলে যে রাতে ব্রা পড়ে ঘুমালে মেয়েকে দুধ দিতে পারেনা। আর বললো তুই এত কথা না বলে ধরলে ধর। আমিও বাম দুধ টাই হাত বুলাতে লাগলাম। আসলে আমার খুব উত্তেজিত লাগছিলো। আমার দুধ টা খুব টিপতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তুু সাহস হচ্ছিলো না। আমার হুশ ছিলনা দুধে হাত বুলানোর সময় অন্য হাত দিয়ে মেক্সির উপর দিয়েই আপুর সোনা টা টাচ করার চেস্টা করছি।
হঠাৎ দেখি আপু আমার গালে জোড়ে একটা থাপ্পড় মারে। আর আমার কাছ থেকে হুট করে সরে গিয়ে বললো তুই যে এতবড় বেয়াদপ সেটা আমি একবারের জন্যও বুঝতি পারিনি। ছিঃ ছিঃ তুই এতটা জগন্য আমি ভাবিও নাই। আমি তোকে বাচ্চাদের মত মনে করেছি। ছিঃ আর তুই কিনা। যা আমার সামনে থেকে আর কখনো আমার সামনে আসবিনা।
আমি কোন কথাই বললাম না, আমার রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিলাম।
আর আসলেই ভাবতে লাগলাম ছিঃ এটা আমি কি করেছি। সে আমার আপন বড় বোন। আর তার সাথে কিনা আমি এমন আচরন করলাম। সত্যি নিজের উপর ঘৃনা হচ্ছিলো। আমি এই কদিন যে বাজে চিন্তার মধ্যে ছিলাম সেটা আমি বুঝতে পেরেছি। নিজেকে ক্ষমা করতে পারছিলাম না।
আমার সব কাপড় চোপড় ব্যাগে ঢুকাই ফেলছি আমার ব্যাগ গুছানো শেষ আমার আর এখানে এক মুহুর্ত থাকতে ইচ্ছে করছেনা। কিন্তু বাইরে প্রচুর বৃষ্টি তারপর উপর অনেক রাত। এসময় যাওয়া সম্ভব না। কোন রকম আজকের রাত টা কাটাতে হবে। সারারাত আমি ঘুমাতে পারলাম না।
কোন রকম সকাল হতেই আমি ব্যাগ টা নিয়ে আপুর বাসা থেকে বের হয়ে যাচ্ছি।
আপু দৌড়ে এসে আমার হাত থেকে ব্যাগ টা কেড়ে নিয়ে বললো তুই কোথাও যাবিনা। আপু আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদতে লাগলো আর বলতে লাগলো ভাই আমাকে মাফ করে দে। আমি তোকে এভাবে বলতে চাইনি। ভাই আমার ভুল হয়েছে। আপু আমার কপালে চুমু দিল।
আমিও বললাম আপু তুইও আমাকে মাফ করে দিস আমি এমন টা করতে চাইনি।
আমি আবার রুমে গিয়ে সব কিছু বের করে রাখলাম। গত রাতে না ঘুমানোর কারনে আমার খুব ঘুম পাচ্ছিলো। আমি ঘুমিয়ে গেলাম।
দুপুরে আপু আমাকে ভাত খাওয়ার জন্য ডেকে তুললো। আমি আপুর সাথে কোন কথাই বললাম না, ভাত খেয়ে রুমে এসে আবার ঘুমিয়ে পড়লাম । বাইরে এত বৃষ্টি পড়ছে যে না ঘুমিয়ে কোন উপায় নেই। মাগরিবের আযানের সময় ঘুম ভেঙ্গে গেল। আজকে পুরাটা দিন ঘুমালাম। দেখলাম আপু নামাজ পড়তেছে।
আপু নামাজ পড়া শেষ করে আমাকে এসে বললো কিরে ভাই এখনো তোর রাগ কমেনি বুঝি। আমি বললাম আপু আসলে তা নই এমনেতেই। আপু বলতে লাগলো আজ তোর জন্মদিন আর তুই মন খারাপ করে বসে আচিস।
আমি আপুকে বললাম বাইরে বেশী বৃষ্টি তাই ঘুমালাম এই বলে আমার রুমে এসে একটা কবিতার বই পড়া শুরু করলাম। ঘন্টা খানেক পর দেখি আপু আমাকে ডাকতেছে।
আমি কোনরকম আপুর রুমে গেলাম। রুমে ডুকেই আমি একটা শক খেলাম।
দেখি আপু তার বিয়ের লাল বেনারসী টা পড়ে একদম বৌ সেজে বসে আছে। আপু আমার হাত ধরে টেনে খাটে বসালো। আর বললো আজ তোর জন্মদিন আমি হলাম তোর উপহার।
তোর কি উপহার টা পছন্দ হল.? আমি আপুকে চেয়ে থাকলাম।
আপু বললো তোর এই বোন টাকে একটু চুদে সুখ দিতে পারবি.?
আমি চুপ করে আছি দেখি আপু বললো কিরে কথা বলছিস না কেন.?
আমি আপুকে জাপটে টেনে বুকে জড়িয়ে ধরলাম। আর বললাম আপু তুই আমার জীবনের সেরা উপহার।
সাথে সাথে আপুর রসালো ঠোটে কিস করা শুরু করলাম। আপুও আমাকে জড়িয়ে ধরে কিস করতে লাগলো। আপুর ঠোট দুটা আমি টেনে চুষতে লাগলাম।আপুকে খাটে ফেলে তার উপর শুয়ে কিস করতেছি। আপু আমার গেঞ্জি টা খুলে ফেললো। আমিও আপুর শাড়ী টা খুলে দিলাম।
ব্লাউজের উপরেই আপুর দুধ গুলা টিপতে শুরু করলাম। আপু আমাকে সরিয়ে দিয়ে উঠে বসলো। তারপর এক এক করে ব্লাউজের সব বোতাম খুলে ব্লাউজটা খুলে ফেললো। ভিতরে একটা কালো ব্রা আপু আবার শুয়ে পড়লো। বললো নে এবার যত খুশি দুধ গুলা টিপ। আমি দুধ গুলা একদম দলাই মলাই করে টিপতে লাগলাম।
আপু উঠে বসে আমাকে কোলে নিয়ে বলে ভাই তোর বোনের দুধ গুলা সব খেয়ে ফেল। আমি আপুর কোলে শুয়েই দুধ চোষা শুরু করলাম। যত চুষছি দেখি আপুর দুধে আমার মুখ ভরে যাচ্ছে। আপু প্যান্টের উপর আমার ধন টা টিপতেছে। তারপর আমার প্যান্ট টা খুলে আমার ধন টা খেচতে লাগলো। আমি ডান দুধ টা চুষছি আর বাম দুধ টা টিপেই যাচ্ছি।
আপু আমাকে বললো তার ব্রা টা খুলে দিতে। আমি আপুর ব্রা টা খুলে দিয়ে আবার আপু কোলে শুয়ে পড়লাম এবার আপু তার বাম দুধ টা আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল। আমি দুধ টা চুষচি আর অন্য টা টিপেই যাচ্ছি। আপুও আমার ধন টা আস্তে আস্তে খেচে দিচ্ছে।
তারপর আপু অনেক হয়ছে ছাড় বলে আমাকে শুয়াই দিল। আমাকে আবারো অবাক করে দিয়ে দেখি আপু আমার ধনটা পুরা মুখের ভিতর ঢুকিয়ে চোষা শুরু করছে। গাইজ আই কান্ট এক্সপ্লেইন দ্যাট ফিলিংস ইট ওয়াজ অ্যা মাইন্ডব্লোয়িং। এন্ড ইউ কান্ট ইমাজিন হোয়াট আই ফিলড দ্যাট টাইম।
আপু আমার ধন টা এমন ভাবে চুষতেছে যেন পুরা ধন টা গিলে খাবে এমন করে।
আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি সাথে সাথে মাল আউট হয়ে গেল।
আপু দেখি হাসতে শুরু করলো আর বলে ভাই তোকে দিয়ে তো হবেনা। আমি খুব দুর্বল হয়ে গেলাম। আপু আমার পাশে শুয়ে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছিল। আমার ধন টা নিস্তেজ হয়ে গেল। আপু প্রশ্ন করলো তাকে চুদতে পারবো কিনা? আপু বলে ভাই আমি চাইছি তুই আজ আমাকে সারারাত চুদে সুখ দিবি কিন্তুু তোর তো অবস্থায় খারাপ। আমি বললাম আপু একটু টাইম দে ঠিক পারবো।
আপু আমার পাশে শুয়ে তার একটা দুধ আবার আমার মুখে ঢুকিয়ে দিয়ে বললো ভাই নে তোর বোনের দুধ খা। আমিও বাধ্য ছেলের মত দুধ টা আস্তে আস্তে চুষতে লাগলাম। আপু আবার আমার ধন টা নিয়ে খেলা শুরু করলো।
তারপর আপু তার পেটিকোট টা খুলে পুরাপুরি উলঙ্গ হয়ে গেল। তারপর আমার হাত টা ধরে সোজা তার সোনাতে লাগাই দিল। এরপর আবার আমাকে লিপ কিস করা শুরু করলো। আমিও আপুকে কিস করছি দুধ টিপছি আর আপুর সোনাতে হাত দিয়ে ঘষেই যাচ্ছি। আপু দেখি আহ আহ উহ করতেছে। আর বলতে লাগলো ভাই আর পারছিনা রে প্লিজ চোদ আমাকে।
আমি আপুকে প্রশ্ন করলাম, আচ্ছা আপু তোর লজ্জা করছেনা? আমার সাথে এসব করতে? আপু দেখি একটু থামলো, কিছুক্ষন চুপ থাকার পর বলে, ভাই নাচতে নেমে ঘোমটা দিয়ে আর কি লাভ। তোর দুলা ভাই প্রায় আট মাস যাবত আমার কাছে নাই। কতদিন যে চোদা হয়না এসব তুই বুঝবি না। আর আমার এভাবে থাকতেও খুব কষ্ট হচ্ছিলো ভাই। এখন পারলে তুই চুদে আমায় একটু সুখ দে।
আমার ধন টা আবার ফুলে গেছে। আপু আমাকে সরিয়ে দিয়ে তার পা দুটা ফাক করে দিল।
আপুর সোনা টা এত সুন্দর। যেন মনে হচ্ছে সোনাটা একটা গোলাপ। ক্লিন করা, ফুলে আছে সোনা টা। আমি হা করে আছি দেখে আপু প্রশ্ন করলো কিরে তোর পছন্দ হল তো…?
আমি শুধু মাথা নেড়ে আপুর সোনাটা তে চুমু খেতে লাগলাম। আপু দেখি শিউরে উঠছে। আর আমার মাথা টা আপুর সোনাতে চেপে ধরলো।
আমাকে বলতে লাগলো ভাই আমি আর পারতেছি না আমাকে চোদ প্লিজ চোদ।
আপু আমার ধন টা ধরে তার সোনার মুখে লাগাই দিল। আর বললো নে ঢুকা এবার।
কিন্তুু আমি ধন টা ঢুকাতে পারছিলাম না। আপু একটু থুতু নিয়ে সোনায় লাগাই দিল। বললো জোরে ধাক্কা দে তারপর ঢুকবে। আমিও এক ধাক্কাই পুরা ধন টা আপুর সোনাতে ঢুকাই দিলাম।
আপু দেখি খক করে উঠলো, বলে গাধা এভাবে নারে আস্তে আস্তে ঢুকা বের কর। খুব ব্যাথা পেয়েছে নাকি। আমিও আস্তে আস্তে আপুকে চুদতে লাগলাম। আপুর দুধ গুলা টিপছি কিস করছি আর চুদেই যাচ্ছি।
আপু আহ উহ আহ আহ আহ। ভাই আস্তে কর আস্তে কর বলে আবার উহ আহ উহ উহ আহ আহ করতে লাগলো।
আমিও কিছুক্ষন দুধ খাচ্ছি কিছুক্ষন কিস করছি। এভাবে আপুকে চুদেই চলেছি।
এমন করে প্রায় অনেকক্ষন চুদার পর আমার মাল আউট হয়ে যায়।
আমি আপু দুজনে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকলাম।
দেখি আপুর চোখের কোণায় পানি। আমি বললাম আপু কি হল.?
আপু আমাকে কিস দিয়ে বললো ভাই তুই আমাকে এত সুখ দিবি আমি ভাবিনি। আমার খুব ভাল লাগছেরে।
এরপর আপুকে আরো অনেক বার চুদেছি। আপু এমন ভাবে ব্যাপার টা মেইনটেইন করতো যেন কিছু হয়নি। এরপর আমি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে ১৪ সালের প্রথম দিকে বিদেশ চলে আসি।
আমি এখন শুধু একটা বিষয় মনে করে হাসি। মানুষের জীবনে কত রকমের ঘটনা ঘটে যাই। আসলে এই ব্যাপার বা এমন ঘটনা গুলো হইতো মানুষ হাইড করে রাখে বলেই এসব কেউ জানতে পারেনা। কেন জানি এই ঘটনা টা খুব শেয়ার করতে ইচ্ছে করছিল। আসলেই জীবন টা একটা এপিসোড একটা স্টোরি। জীবন টা তার নিজস্ব গতি মেনে চলে এখানে কিছু করার থাকেনা। আর আমাদের সমাজে হয়তো এসব খুব সেনসেটিভ বিষয় মানুষ নিতেও পারেনা। কিন্তু এসব হয়ে যায় সমাজের অজান্তে। আর এই বিষয় গুলো সৃষ্টির শুরু থেকেই ন্যাচারাল।
আপু এখন দুই বাচ্চার মা। ভাগনীটা এখন ক্লাস সিক্সে পড়ে। ওকে খুব বেশী দেখতে পারি আমি। আপু অবশ্য এখন একটু মোটা হয়ে গেছে।
আপুর পর অন্য কোন মেয়ের সাথে আমার আর সেক্স করা হয়ে উঠেনি। বলতে গেলে আসলে সেক্স জিনিষ টা আর আমাকে টানেও নাই।
বর্তমানে আমি একটা ইউরোপীয়ান কান্ট্রিতে আছি। খুব ভাল পজিশনেই আছি। সামনে দেশে যাব মা বাবা বিয়ের জন্য নাকি মেয়ে দেখছে। আমারও কোন প্রবলেম নাই। এবার বিয়ে শাদী করে স্থির হব। আমি কোন লেখক নই তাই ঘুচিয়ে লিখতে পারিনি। সবাই কে ধন্যবাদ।
!!
[ সমাপ্ত ]
ধন্যবাদ।।।