আমি শিল্পী, গরীব মা-বাবার ঘরে জম্মেছি, পাচ বোন এক ভাই এর মধ্যে আমি তৃতীয়, একটা পুত্র সন্তান লাভের জন্য আমার মা বাবা পাচটা কন্যা সন্তান জম্ম দিয়ে তবেই না একটা পুত্র সন্তান লাভ করেছ।
পাচটা কন্যা সন্তান জম্মের পরও আমার মা বাবা কোনদিন দুঃখ করেনি। কারন আমরা সব বোনই এত বেশী সুন্দরী ছিলাম যে, মা বাবার ধারনা ছিল খুব সহজেই ভাল ঘরে আমাদের বিয়ে হয়ে যাবে। কিন্তু সে আশায় ভাঙ্গা ইট পাথর আর ধুলাবালি।
ভাড়ায় টেক্সি চালক গরিব বাবার মেয়েদের কে বিয়ে করার ঘৃনায় কেউ প্রস্তাব নিয়ে আসেনা। আমার সব বোনই আত্বীয় স্বজন গ্রাম বাসী সকলের নিকট খুবই সুন্দরী হিসাবে পরিচিত হলে দারীদ্রের কারনে খুবই ঘৃনিত। কিন্ত এলাকার এমন কোন উঠতি যুবক নেই যাদের দৃষ্টি আমাদের বক্ষ নিতম্ব এবং শরীরের যৌন আবেদন ময়ী স্থান গুলোতে ঘুরপাক খাইনি।
তাদের দৃষ্টির বানে অনেক সময় খারাপ লাগলে ও মাঝে মাঝে নিজের মনে অহংকার বোধ জাগত। কারন সুন্দরী বলতে যতগুলো বৈশিষ্ট থাকা একজন মেয়ের দরকার তার সব গুনই আমাদের ছিল। তবুও এস এস সি পাশ করার পর দীর্ঘদিন ঘরে বসে থেকে বিশ বছর বয়সে অনেক কষ্টে দু বছর আগে বড় বোনের বিয়ে হয় বাবার মত একজন টেক্সি চালকের সাথে।
দ্বিতীয় বোন নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ে লেখা পড়া বন্ধ করে, এক বছর আগে তার বিয়ে হয় পাশের গ্রামের একজন মদ বিক্রেতার সাথে। আমার বয়স উনিশ, ঊনিশ হলেও আমাকে দেখে কেঊ উনিশ বছর বয়সি ভাবেনা, লম্বায় পাচ ফুট চার ইঞ্চি, স্বাস্থ্যের গঠন বেশ ভাল হৃষ্টপুষ্ট, শ্রুশি চেহারা, ভরাট কোমর, প্রশস্ত বক্ষে বয়সের চেয়ে তুলনায় একটু বড় মাপের স্তন, কোমর পর্যন্ত ঘন কালো চুল, সব মিলিয়ে অনিন্দ সুন্দরী আমি।
সবে মাত্র এস এস সি পড়ছিলাম। স্কুলে যাবার পথে এলাকার যুবকেরা আমায় দেখলে কোন কোন সময় বাজে গান ধরত, আমার গায়ের কাছে এসে গুন গুন করে গেয়ে উঠত
“এই সোনা ফাক করি, পারতাম যদি দিতে ভরি”
এস এস সি পাশ করার পর একদিন মেঝো আপার বাড়ীতে গিয়েছিলাম। মেঝো আপাদের একটি মাত্র কামরা, একটি কামরায় আপা আর দুলাভাই রাত যাপন করে, আমি যাওয়াতে তাদের বেশ অসুবিধা হয়েছিল। রাতে আমি আপা সুয়েছিলাম এক বিছানায়। দুলাভাই একই কামরায় আলাদা বিছানা করে শুয়েছিল।
গভীর রাতে একটা কচরমচর শব্দে আমার ঘুম ভেংগে যায়, চোখ খুলে দেখি, আপা নিচে তার উপরে দুলাভাই। অন্ধকার হলে বুঝতে পারছিলাম তারা দুজনে উলংগ এবং দুলাভাই কোমরকে উপর নীচ করে আপার যৌনিতে ঠাপাচ্ছে, আর আপা গোঙ্গাচ্ছে। তাদের সেদিনের সমস্ত কর্ম আমার বুঝার বয়স হয়েছিল।
আমি চোখ খুলে তাদের দিকে এক পলকে চেয়ে আছি। দুলাভাই আপার একটা দুধ মলছে আর আরেকটা দুধ চোষছে। আপা দুহাতে দুলাভাইকে জড়িয়ে ধরে দুপা ফাক করে উপরের দিকে তুলে ধরেছে। তাদের সে দৃশ্য দেখে আমার যৌনিতে এক প্রকার জল ঘামতে শুরু করেছিল। ঠাপের এক পর্যায়ে দুলাভায়ের একটি হাত আমার স্তনে চলে আসে। ঠাপ মারছিল আপাকে আর এক হাত দিয়ে স্তন টিপছিল আমার।
আমি ঘুমের ভানে ছিলাম, তার হাতকে সরাইনি, আমি জাগ্রত আছি তাদের সব কিছু আমি দেখছি সেটা বুঝে যাবে। তাদের কাজ শেষ হলে দুলাভাই আমাদের দুই বোনের মাঝে শুয়ে পরে। আপা বাধা দিলে দুলাভাই বলল, এই সামান্য কিছুক্ষন শুয়ে উঠে যাব। শুয়ে দুলাভাই অন্ধকারে আপার অজ্ঞাতে আমার স্তন টিপ্তে শুরু করে।
কিছুক্ষনের মধ্যে আপার ঘুমের গোঙ্গরানী শুনে দুলাভায়ের সাহস বেড়ে যায়। আপাকে একটু দূরে ঠেলে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে। আমার দুই ঠোটকে চোষতে থাকে, আর দুহাতে দু স্তনকে টিপ্তে থাকে। আমি প্রবল ভাবে উত্তেজিত হয়ে পরি। হঠাত আপা নড়ে চড়ে উঠলে দুলাভাই আমাকে ছেড়ে তার বিছানায় চলে যায়।
এইচ এস সি তে পড়া অবস্থায় , এইত সেদিন বড় আপাদের বাড়িতে গেলে, দেখলাম দুলাভাই একটা ভিসিডি ভাড়া এনে ঘরে আপাকে নিয়ে ব্লু ফিল্ম চালিয়ে দিয়েছে, আমি পাশের রুমে শুয়া, একটু তন্দ্রা লেগেছিল। হঠাত মৃদু স্বরে আ ও উহ শব্দে কান্নার আওয়াজ শুনে বেড়ার ফাক দিয়ে তাদের কামরার দিকে চোখ রাখলাম।
তাদের দৃশ্য দেখে আমার চোখ ছানা বড়া হয়ে গেল, ২১ ইঞ্চির কালার টিভির স্ক্রীনে দেখলাম একটা পুরুষ একটা নারীর দুধগুলো চোষছে, আর দুলাভাই তার সাথে তাল মিলিয়ে আপার দুধগুলোকে চোষে দিচ্ছে। আপা উলংগ হয়ে দুলাভায়ের রানের উপর চিত হয়ে শুয়ে আছে, দুধ চোষার সাথে দুলাভাই আপার যৌনিতে একটা আংগুল দিয়ে আংগুলী ঠাপ দিয়ে যাচ্ছে।
আপা চরম উত্তেজনায় হিস হিচ করে দুলাভায়ের মাথাকে দুধের উপর চেপে ধরেছে। কিছুক্ষন পর আরো চরম দৃশ্য টিভিতে ভেসে উঠল। পুরুষটি নারীর সোনায় জিব লাগায়ে চাটতে লাগল, নারী তখন চরম উত্তেজনায় আহ আহ আহ করে কাতরাতে লাগল। একই সময় আপাও দৃশ্য চেঞ্জ করল, আপা দুলাভায়ের বাড়া ধরে চোষতে লাগল, আর দুলাভাই আপার চুলে বেনি কেটে কেটে আদর করতে লাগল।
দুলাভাই চরম উত্তেজনায় পৌছে গেলে আপাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে তার সোনায় বাড়া ঢুকিয়ে প্রবল জোরে ঠাপাতে লাগল। আমি তাদের বাড়া ও সোনা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম। দুলাভায়ের বাড়া আপার সোনায় একবার ঢুকছে আবার বের হচ্ছে, আমি পাশের রুম হতে তাদের যৌনলীলার অপুর্ব দৃশ্য দেখতে দেখতে উত্তেজিত হয়ে পরেছি। আমার যৌনিতে রস চলে এসছে, সেলোয়ার ভিজে গেছে, রান বেয়ে রসগুলো নিচের দিকে নামছে।
সেদিন আমি এমন উত্তেজিত হয়েছিলাম যে, যে কেউ আমাকে ধরলে আমি সব কিছু সপে দিতে বাধ্য হতাম। সেদিন হতে আমি সত্যিকারের সেক্সি হয়ে উঠি। যখন যেখানে যে অবস্থায় থাকি বড় আপা ও মেঝো আপার যৌন লীলা আমার কল্পনার চোখে ভাসতে থাকে। কিছুতেই আমার কল্পনা থেকে ঐ দৃশ্য তাড়াতে পারতামনা।
পথে চলার পথে রাস্তার ধারে কাউকে প্রসাব করতে দেখলে আমি আড় চোখে তাদের বাড়ার দিকে তাকাতাম, কারো কারো দেখতাম আবার কারো দেখতাম না, মাঝে কল্পনা করতে করতে অন্য মনস্ক হয়ে যেতাম, তখন বান্ধবীরা আমাকে ধাক্কা দিয়ে বলত এই শিল্পি কি ভাবছিস, আমার কল্পনা তখন ভেংগে যেত।
এত কিছুর পরো আশা ছিল লেখা পড়া করে বড় হব। কিন্তু ভাগ্যে সইলনা। মালদ্বীপ প্রবাসী এক যুবক ইঞ্জিনিয়ার পরিচয় দিয়ে খালার কাছে আমায় বিয়ের প্রস্তাব দিল, ছেলেটি কয়েকবার খালার কাছে এসেছে দেখেছি, আমার সাথে কুশল বিনিময় ও হয়েছে কিন্তু বুঝেনি আমাকে বিয়ে করার জন্য ঘুরছে।
খালা আমাকে না জানিয়ে আমার সব আত্বীয় স্বজনদের মতামত নিয়ে ছেলেটিকে কথা দিয়ে ফেলেছে, সর্ব শেষে আমার মতামত নিতে চাইলে আমি না করে দিই, ছেলেটি যথেষ্ট সুশ্রী এবং সুঠাম দেহের অধিকারী হলেও আমি তাকে সরাসরি বলে দিই যে তাকে আমার পছন্দ নয়। ভীষন আঘাত পেলেও সে হাল ছাড়েনি, আমার সকল আত্বীয়ের সাথে ইতিমধ্যে ভাব করে ফেলাতে তারা ছেলেটির পক্ষ নিয়ে বাড়া বাড়ী শুরু করে দিল, শেষ পর্যন্ত আমি নির্লজ্জের মত এ বিয়েতে রাজি।
অবশেষে ছেলের কোন আত্বীয় ছাড়া আমার খালার বাড়িতে অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে আমার বিয়ে হয়ে গেল। বাসর হল, হানিমুন হল কিন্তু বিয়ের দুমাস পর ও শশুর বাড়িতে না নেয়াতে বিভিন্ন খবরা খবর নিয়ে জানা গেল বাড়ীতে তার আরেক স্ত্রী আছে ।
আমার গার্জিয়ান রা চাপাচাপি করাতে আমার নব স্বামি বলল শিল্পিকে আমি বিদেশে আমার সাথে নিয়ে যাব। মনে ক্ষোভ থাকলে ও আমি এবং আমার গার্জিয়ানরা কিছুটা আশ্বস্ত হলাম।
আমার স্বামী আমাকে বিভিন্ন স্থানে বেড়াতে নিয়ে যেতে লাগল, এবং বেরানোর ফাকে আমার পাসপোর্ট এবং ভিসার জন্য তার মালদ্বীপের মালিকের সাথে আলাপ করে নিল, যথা সময়ে আমার ভিসা এসে গেল। আমার ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পুন্ন হল এবং টিকেট ও বিদেশ যাওয়ার তারিখ নির্ধারন করা হল।
মনে আনন্দ ও খুশী যেন ধরছেনা, স্বামীকে বিশাল সময় ধরে কাছে পাব, তার কারনেইত বিদেশ যাবার সুযোগ পেলাম। তার সাথে বিয়ে না হলে বিদেশ যাবার কথা কল্পনাও করতে পারতাম না। তাকে খুব ভালবাসতে ইচ্ছে করছে, তাকে পছন্দ করি নাই বলাতে বার বার ক্ষমা চাইতে ইচ্ছা করছে, ভালবাসাটা একবার মেপে দেখতে ইচ্ছে করছে, এ ভালবাসা পৃথিবীর সব ভালবাসাকে ওজনে হার মানাবে নিশ্চয়।
খুশীর বন্যায় তার আরেক স্ত্রীর অস্থিত্বের কথা ভুলেই গেলাম। কারন সে পাবে মাত্র কয়েক মাসের জন্য আর আমি পাব কয়েক বছরের জন্য।
নিরধারিত দিনে সকলের কাছে দোয়া নিয়ে আমরা বিদেশ পাড়ি জমালাম, মালিকের সাথে কথা বলে আমার স্বামী ফেমিলি নিয়ে থাকার সব বন্দোবস্থ করে নিয়েছে। যখন মালদ্বীপ পৌছলাম সন্ধ্যা হয় হয়, আমরা বাসায় পৌছলাম। হোটেল থেকে রাতের সব খাবারের ব্যবস্থা হল। দারুন বাসা!
বাসা দেখে আমি আবেগে হতবাক হয়ে গেছি, সব কটি কামরায় এসি, হিটার ফিট করা আছে, সব কামরার সাথে বাথ রুম এটাস করা। ছয় কামরার তিনটি বেড রুম , একটি ডাইনিং এবং একটি কিচেন রুম, আরেকটি গেস্ট রুম, বিশাল আকারের কামরা, সম্ভবত আঠার ফুট বাই বার ফুট হবে।
আমার স্বামী বিদেশ বাড়ীতে এত ভাল বাসা পাবে আমার ভাবতেই যেন কষ্ট হচ্ছে। সত্যি সে ইঞ্জিনিয়ার বটে। রাতে খাওয়া দাওয়ার পর আমরা আনন্দে মেতে উঠলাম, আবেগের উচ্ছাসে উম্মাদনায় আদিম খেলা শেষ করে ঘুমিয়ে গেলাম। সকাল আটটায় আমাদের ঘুম ভাংগল।
আজ সকালটা যে আমার জীবনের সবচেয়ে দুঃখময় সময়ের সুচনার প্রথম সকাল হবে জীবনেও কল্পনা করেনি। যৌনতার দৈহিক আনন্দকে কেউ যদি একমাত্র সুখের উপায় হয়ে থাকে তাহলে ঐ সময়টা আমার জন্য সবচেয়ে বেশী আনন্দের, আর সাংসারিক জীবনের স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসার মাধ্যমে স্বল্প প্রাপ্তীর মাধ্যমে মানসিক তৃপ্তিকে যে সুখ মনে করে তার জন্য যৌন সুখ কোন একমাত্র সুখ নয়, তা বেশ্যাদের জন্য হতে পারে।
আমি ঐদিন গুলোতে বেশ্যাদের স্থলে অভিনয় করলেও আসলে সে মানসিকতার ছিলাম না। নয়টায় ঘুম হতে উঠে স্বামীকে ডেকে তুললাম, নাস্তার জন্য দোকানে যেতে বললাম,
বলল যাওয়া লাগবেনা। মেহমান আসবে তারা নিয়ে আসবে। দুজনে গোসল করে ফ্রেশ হয়ে বসে আছি মেহমানের জন্য, প্রায় আধা ঘন্তা পর মেহমান আসল, আজকের চা নাস্তা নয় শুধু পাকের সরঞ্জামাদি হতে শুরু করে চাল ডাল সবজি মাছ মাংশ যা আমাদের দুজনের তিন মাস চলে যাবে তার সাথে ফ্রীজ হম থিয়েটার টিভি, মাইক্রোওয়েব এবং অন্যান্য।
আমার দিকে ইশারা করে কি যেন বলল, আমি তাদের ভাষা বুঝলাম না, আমার স্বামী বুঝিয়ে দিল , এ সমস্ত জিনিষ আমার জন্য তারা উপহার এনেছে। আমার স্বামীর প্রতি ভালবাসা দেখে আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলাম। আমি তাকে গেষ্ট রুমে বসার জন্য ইশারা করলাম।
আমার দিকে ইশারা করে কি যেন জানতে চাইল, আমার স্বামী জবাব দিল সারমিন আক্তার শিল্পী। বুঝলাম আমার নাম জানতে চেয়েছে। আমার স্বামী ও তাদের মাঝে কথোপকথন একটা শব্দ ও আমি বুঝলাম না। কথার মাঝে একটা ইংরেজী লিখিত দলীল বের করে আমাকে স্বাক্ষর করার জন্য আমার স্বামীর মাধ্যমে এগিয়ে দিল, আমি না পড়েই দেখানো স্থানে সই করে দিয়ে দিলাম।
তারপর আমার স্বামী সই করল। তারপর মিষ্টি খাওয়ার পর্ব শুরু করলাম। মিষ্টি খাওয়ানোর সময় মিষ্টি গালে নিয়ে আলতুভাবে সে আমার গালে হাতের তালু দিয়ে আদর করে দিল, আমি ভড়কে গেলাম এবং একটু পিছন হটতে চাইলে আমার স্বামী বারন করে বলল, কিছু মনে করনা, এখানে সিস্টেমতা এমন।
তারপর নাস্তার পর্ব শেষ করে আবার আসার কথা বলে চলে গেল, আমার স্বামীও তাদের সাথে বাইরে চলে গেল। বিকাল তিনটায় আমার স্বামী বাসায় এসে, খুব স্বাভাবিক ভাবে বলল, আমি কাজে যাচ্ছি, আসতে রাত হবে ভয় করবেনা, যাবার সময় একটা কাগজ দিয়ে বলল, আমি যাবার পর এটা পড়বে। তারপর বেরিয়ে গেল।
সে চলে যাবার কাগজটা খুললাম, তাতে লিখা আছে. শিল্পী, দুঃখ নিওনা। আমাকে বাংলাদেশের প্রায় পঁচিশ লাখ টাকা দিয়ে চুক্তি করেছে সেখান থেকে খুব সুন্দরী একটা মেয়ে এনে দেয়ার জন্য। আর কাঙ্খীত সেই মেয়ে তুমি। যে দলীলে সই করেছ সেটা তোমার সাথে তারা যৌন চুক্তি করেছে। মানে তোমাকে এখানে পতিতালয় মেয়ে হিসাবে তোমার কাছে যে আসবে তাকে তোমার সমস্ত শরীর যৌন দিয়ে তাকে উৎসাহিত করতে হবে।
তারা যে ভাবে বলে সে ভাবে চলিও, কারন তারা খুব খারাপ মানুষ এ এলাকার জন্য, আবার তাদের খুশী করতে পারলে তোমার জন্য জান দিয়ে দিবে। কোন কষ্ট পাবেনা। তার যেন বুঝতে না পারে তাদের সাথে যৌন সংগমের চুক্তি ও তুমি যৌন সংগমে অস্বীকার করলে নির্যাতন করতে পারে। তাই তাদেরকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিয়ে জীবনকে উপভোগ করে নিও। তোমার পাসপোর্ট তাদের কাছে আছে বাড়ী যাওয়ার সময় তোমার সাথে দেখা করব, দুই বছরের জন্য বিদায় নিলাম। আমাকে ক্ষমা করবে।
কাগজটা পড়ে অঝরে কাদতে লাগলাম, ভাবলাম আত্বহত্যা করি, পরে ভাবলাম জীবনতো একবারই, এখানে যাই ঘটুক দেশেত কেউ জানছেনা, একবার মুক্তি পেলে সেখানে স্বাভাবিক জীবনের খোজ পাব। শুধু আমার স্বামী নামের বেঈমানটাকে অভিশাপ দিলাম কিছুক্ষন। মেয়েদের দালালি করে পাচার করে বলে আমি ইঞ্জিনিয়ার।
নিজেকে কঠিন করে নিলাম, যে কোন পরিস্থিতির মোকাবেলা করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিলাম। চোখের পানি তবুও বাধ মানছেনা, আজ রাত যে কত কষ্টদায়ক হবে ভাবতেই গা শিহরে উঠছে। সন্ধ্যা হয়ে আসছে, হয়ত কিছুক্ষন পর হায়েনার দলে এসে যাবে, আমার শরীরের প্রত্যেক্টা ভাজ নিয়ে খেলতে শুরু করবে অসুরের মত শড়ীরের সব শক্তি দিয়ে, তাদের দেহের যে গঠন জানিনা লিংগটা কত হবে, হয়ত আমার যৌনি ফেটে ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হতে থাকবে, আর এমন হলে চিকিৎসাও করাবে না, রক্ত যেতে যেতে মরেই যাব।
নানান ভাবনা ভাবতে ভাবতে দরজায় আওয়াজ হল ,হ্যালো। ভয়ে আতকে উঠলাম, তবুও গিয়ে দরজা খুলে দিলাম। বিশাল আকারের লম্বা দৈত্যের মত শরীর নিয়ে শুধুমাত্র হাফ পেন্ট পরা খালী গায়ে আমার সামনে দাড়াল। হাতে একটি সিডি ক্যাসেট। সোজা এসে সোফায় বসে ইশারায় জানতে চাইল খেয়েছি কিনা, আমি ইশারায় বললাম না। সে আমাকে তার পাশে গিয়ে বসতে বলল, আমি কোন কিছু না ভেবে তার পাশে গিয়ে বসলাম।
সে উঠে টিভিতে সিডির সংযোগ দিয়ে সিডিটা চালিয়ে দিয়ে আবার আমার পাশে এসে বসে পরল। টিভির স্ক্রীনে ভেসে উঠল, একটা সাদা নারী একটা পুরুষের বাড়া মুঠোয় ধরে চোষছে, ছবিতে নর-নারির যৌনলীলা দেখা। লজ্জায় ক্ষোভে কেদে ফেলতে ইচ্ছা করছে, না তা করেনি, কেননা এরা সবাই আমাকে বাংলাদেশ থেকে আসা দেহ ব্যবসায়ী ভেবে রেখেছে, আমার ঐ সব তারা এক বিন্দুও বিশ্বাস করবেনা।
আমি স্টান-সোজা হয়ে টিভির উপর চোখ রাখলাম। আর আমার পাশে বসা লোকটি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। বিশাল বাড়া লোকটির, মেয়েটিও পুর্ন বয়স্ক। একুশ বছরের যৌবনবতী সুন্দরী নারীর চোখের সামনে দুটি নর-নারীর যৌন লীলা তার দেহে কি ঘটাতে পারে সবাই তা জানে। পর্দার পানে তাকিয়ে থাকলেও আড় চোখে তার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, সে আমার স্তন, বক্ষ, তল পেট এবং দুরানের মাঝখানে বার বার তাকিয়ে দেখছে আর মিটিমিটি হাসছে।
ইতিমধ্যে তার হাফ পেন্টের ভিতর বাড়াটা ফীসে উঠেছে বুঝতে পারছিলাম। কিছুক্ষন পর সে আমার ডান দুধে হাতের চাপ দিল, আমি তার হাতকে সরিয়ে বাম দিকে কাত হয়ে সোফায় বসে রইলাম, সাহেদের সাথে বিয়ে হওয়ার পর দু আড়াই মাস যাবত আমার দুধ গুলোর যথেচ্ছ ব্যবহার হয়েছে, বিয়ের আগে মাঝারী ধরনের থাকলেও এখন ফুলে আরো বড় এবং সুশ্রী হয়ে গেছে। দুধ গুলোকে বেশ লোভনীয় লাগছে। কেউ কারো ভাষা বুঝিনা বিধায় কিছু বুঝিয়ে বলতে ও পারছিনা যে আমি তাদের চাকর সাহেদের বিয়ে করা স্ত্রী, সে আমার সাথে প্রতারনা করেছে। আমি দেহ ব্যবসায়ী নই।
পালাবার ও কোন সুযোগ নেই, বন্দিনির মত তাদের যৌন লালসার শিকার হতেই হবে। বাড়ীর কথা মনে পরে কান্না এসে গেল। তারা হয়ত আনন্দে উতফুল্ল, যদি আমার অবস্থার কথা জানত দুঃখ ও ঘৃণায় প্রান ত্যাগ করত। কাত হওয়াতে যেন আরো বেশী বিপদে পরলাম, তার হাতের আংগুল দিয়ে আমার যৌনি বরাবর একটা গুতা মারল, আমি লাফিয়ে উঠলাম।
কিন্তু লাফিয়ে যাব কই, আবার সেখানেই বসে রইলাম, সিডিতে তখন লোকটি সাদা মেয়েটিকে ঠাপাচ্ছে আর মেয়েটি আও হু হি করে জোরে জোরে চিতকার করে যাচ্ছে। যতই সাধুতা দেখাইনা কেন টিভি স্ক্রীনে তাদের ঠাপ দেখে আমার নারী দেহে একটু একটু করে উত্তেজনার সঞ্চার হতে লাগল, আড় চোখে বার বার ওই দৃশ্য দেখার লোভ সামলাতে পারছিলাম না। তবুও চেহারাকে অন্যদিকে ফিরায়ে বসে থাকলাম।
হঠাত তার পেন্ট খোলে উলংগ হয়ে গেল, আমাকে ধাক্কা দিয়ে ইশারা করে তার বাড়াকে দেখাতে চাইল, আমি এক ফলক দেখে নিলাম আর টিভিতে দেখা তার সাথে মনে মনে মিলালাম, টিভির লোকটির বাড়া এতক্ষন বড় মনে হলেও এখন আর মনে হচ্ছেনা, তার চেয়ে এটা মনে হয় আরো বেশী বড় হবে। আমার হাতকে টেনে তার বাড়ার উপর স্পর্শ করাল, আমি ধরলাম না, আমি তার বাড়া না ধরাতে সে যেন একটু রাগ হল।
রাগত ভাবে ভিড়ভিড় করে কি যেন বলতে লাগল, আমি সত্যি ভয় পেলাম, কি হতে কি হয়ে যায়, তার চোখের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বাড়াটাকে মুঠি করে ধরলাম, মুঠে যেন আসছিলনা, কলেজের বান্ধবীরা বলতে শুনেছি যার হাতের আংগুল লম্বা এবং মোটা হয় তার বাড়াও নাকি মোটা এবং লম্বা হয়। তার আংগুল আমাদের বাংগালী যুবকদের বাড়ার চেয়ে লম্বা এবং মোটা, তাহলে তাদের বাড়া কত বড় হবে তা কল্পনাতীত।
আমার হাতের স্পর্শে চেহারা প্রফুল্ল হয়ে উঠল, সে আমাকে টেনে নিয়ে তার দুরানের উপর বসাল, বাম হাতকে বাম বগলের নিচ দিয়ে বাম দুধ এবং ডান হাতে দান দুধ ধরে আস্তে আমার দুধ গুলোকে খুব আদরের সাথে টিপতে লাগল, আমি তার বুকে মাথা এলিয়ে দিয়ে কাত হয়ে ডান হাতে তার গলা জড়িয়ে ধরলাম।
আমি কিছুটা উত্তেজনা বোধ করছিলাম, তাই নিজে নিজের কামিজ , ব্রা এবং সেলোয়ার খুলে উলংগ হয়ে তার কোলে আবার চড়ে বসলাম।তার বিশাল বাড়া আমার দুরানের মাঝে যৌনি ছুয়ে আখাম্বার মত দাড়িয়ে লক লক করছে, আর আমি আমার কোমল হাত দিয়ে তার মুন্ডিতে আদর করছি। আমায় উলংগ পেয়ে তার বাম বাহুতে আমাকে হেলিয়ে রেখে আমার ডান দুধ মুখে নিয়ে তখন চোষতে শুরু করেছে।
আমি মানসিক ভাবে দারুন সেক্সি হলেও দৈহিক সেক্সের অভিজ্ঞতা নাই, মাত্র আড়াই মাস আগে সাহেদের সাথে সে অভিজ্ঞতায় দুধ চোষা হয়নি, দুধের বোটা মুখে নিয়ে প্রথম চোষনে আমি যেন নতুন সাধে নতুন উত্তজনায় ধরাশায়ী হয়ে গেলাম, বাড়া ছেড়ে দুহাতে গলা জড়িয়ে বুকটাকে টান টান করে দুধটাকে মুখের দিকে আরো বেশী করে ঠেলে দিলাম। ডান দুধ কিছুক্ষন চোষার পর আমি তার মুখ তা বের করে নিয়ে বাম দুধ এগিয়ে দিলাম, সাথে সাথে তা লুপে নিল, দুধ চোষা যে কি আরাম লাগছে! কি যে সুখ!
মাথা হতে পা পর্যন্ত শরীরের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে শিন শিন করে একটা তড়িত প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। সব চেয়ে এ তড়িত প্রবাহ বেশী অনুভুত হচ্ছে আমার যৌনিতে , যৌনিদ্বার একবার সংকোচিত হয়ে আবার প্রসারিত হচ্ছে। জোয়ারের গতিতে আঠাল পানি বের হয়ে বাড়ার গোড়ায় সম্পুর্ন ভিজিয়ে দিয়েছে।
বিবাহের আড়াই মাসের মধ্যে যৌন মিলনেও এত সুখ কল্পনা করতে পারিনি। এ লোকটির কাছে আমার জন্য এত সুখ জমা ছিল সাহেদ তাদের হাতে ছেড়ে না গেলে বুঝতেই পারতাম না। কঞ্জারভেটিব গরিব ঘরের মেয়ে শিল্পি নামের মেয়েটি যেন স্পর্শে আরো সেক্সি হয়ে উঠেছি। অনেক্ষন ধরে আমার এ দুধ ও দুধ করে চোষল আর কচলাল, তারপর আমাকে তার কোল থেকে নামিয়ে ইশারায় তার বাড়া চোষনের নির্দেশ করল।
আমার দেহে যৌন আগুনের যে বহিশিখা জ্বলছে বাড়া নয় শুধু আরো বেশি কিছু বললে আমি তাতে রাজি। আমি সোফায় হাটু গেড়ে পাছাটা ঘুরিয়ে দিয়ে তার বাড়া দু মুঠে ধরে মুন্ডিটা চোষতে লাগলাম, আর তার হাতের একটা আংগুল আমার সোনায় ঢুকিয়ে দিয়ে আংগুল ঠাপ দিতে থাকল, আংগুল নয় যেন বাংগালীর বাড়া ঢুকিয়ে যেন আমায় চোদতে লাগল, আমার মুখে ঠাপের চোটে এক প্রকার গোংগানী শুরু হল, হু আ -আ-আ করে আংগুল ঠাপ খাছি আর বাড়া চোষছি, আমার চোষনের ফলে মুখে আ আ আ করে জোরে জোরে আংগুলঠাপ মারছে।
কিছুক্ষন এভাবে চলার পর আমার কোমর আলগীয়ে আমার সোনাকে তার মুখে নিয়ে নিল, আমার মুখ তার বাড়াতে লেগে রইল, আমার সোনাতে মুখ লাগিয়ে জিব চাটা করে চোষতে লাগল, সোনায় মুখ লাগানোর সাথে সাথে আমার শরীরে এত বেশী তড়িত প্রবাহ সৃষ্টি হল যে বাড়া চোষন আমি থামিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়ে গেলাম। বাড়া মুখ থেকে বের না করে শুধু আ আ আ ই ঈ ই হু হু করে প্রচন্ড জোরে গোংগাতে লাগলাম।
মনে হচ্ছিল আমার এ মাত্র মাল বের হয়ে যাবে, আমাই দুরানের চিপা দিয়ে শক্ত করে তার কাধকে জড়িয়ে ধরলাম। উত্তেজনায় কাতরাতে কাতরাতে বাংলায় বলে ফেললাম আর পারছিনা এবার বাড়া ঢুকিয়ে ঠাপাও গো, আমি আর পারছিনা। চরম উত্তেজনায় ভুলেই গিয়েছিলাম তার ভাষা ভিন্ন আর আমার বাংলা।
তবুও বুঝতে পেরে চোষন বন্ধ করে আমাকে পাজা কোলে করে দুদিকে বিশাল আকারের আয়না লাগানো পাশের খাটে নিয়ে চিত করে শুয়ে দিল, আয়নাতে আমাদের সামনে পিছনের সমস্ত দেহ পরিস্কার দেখা যাচ্ছে। চোষন বন্ধ করলেও আমার যৌন কাতরানী তখনো বন্ধ হয়নি। আমি আ আ করে দুপাকে দুদিকে জবেহ করা পশুর মত ছাটাচ্ছিলাম। তার বিশাল লিংগটাকে হাতে ধরে আমার সোনার মুখে বসিয়ে একটা ঠেলা দিল, না ঢুকালনা, বাড়াটা সোনা মুখে ঘষা খেয়ে উপরের দিকে উঠে আমার তল পেটে গোতা দিল, দু দিকে আয়না থাকাতে আমি আমার সোনার সব টুকু স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম।
যৌন উত্তেজনায় যৌন রস বেরিয়ে আমার সোনা সম্পুর্ন ভিজে আছে, সোনার কারা দুটি ঈষত ফাক হয়ে আছে, একবার সংকোচিত হয়ে আবার প্রসারিত হচ্ছে, একই ভাবে একটা ঠেলা দিল, এবারো ঢুকালনা, এভাবে বার বার করাতে আমি আরো বেশী উত্তেজিত হয়ে পরছি, কাতরানী আরো বহু গুনে বেড়ে যাচ্ছে, হাত জোড় করে অনুনয় করে দেখালাম যে আমার আর সহ্য হচ্ছেনা, বুঝতে পেরে, এবার মুন্ডিটা আমার সোনার মুখে ফিট করল, এত বিশাল ঢুকার সময় সোনার কি অবস্থা হয় তা দেখার জন্য আমি আয়নাতে চোখ রাখলাম , নিশ্বাস বন্ধ করে একটু একটু কোথ দিচ্ছি যাতে সোনার মুখটা আরো প্রসারিত হয়ে যায়।
মুন্ডি বসিয়ে একটা চাপ দিল, আমি মৃদু স্বরে মা করে উঠলাম, হাল্কা চাপে অর্ধেক বাড়া আমার সোনার ভিতর ঢুকে গেল, সোনার মুখটাকে আয়নায় বিরাট গর্তের মত মনে হল, দুপাশের কারা দুটি বাড়ার দুপাশে ফুলে উঠে গেল। আমার বুকের দিকে ঝুকে এল, দুহাত আমার পিঠের নিচে গলিয়ে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আমার দুঠোটে তার ঠোট চোষতে চোষতে আমার মনকে চোষনে ব্যস্ত রেখে আরেকটা ঠাপ দিল।
প্রায় সাত ইঞ্চি ঘেরের ছয় ইঞ্চি লম্বা বাড়াটা পুরা আমার সোনায় ঢুকিয়ে দিল, আমি মা মা মা বলে অনেক কষ্টে নিজেকে সামাল দিলাম। তাড়াতাড়ি তার মুখ থেকে মুখ সরিয়ে আয়নায় চোখ রাখলাম, একেবারে টাইট হয়ে তার বাড়া আমার সোনার মুখে গেথে গেছে। আড়াই মাসের ব্যবহার না থাকলে এই বাড়া ঢুকানোর আমি হয়ত আজ মরেই যেতাম।
কিন্তু যত বড় বাড়া সে তুলনায় খুব কম ব্যাথা পেয়েছি। আমার মাথার পিছনের আয়নার দিকে তাকিয়ে আসতে আসতে ঠাপ দিতে লাগল, আর আমি আমার পায়ের দিকে আয়নাতে চোখ রেখে ঠাপ উপভোগ করতে লাগলাম। আস্তে আস্তে কয়েকটা ঠাপ দিয়ে এবার দ্রুত ঠাপ মারতে শুরু করল, প্রতি ঠাপে বাড়া বের হয়ে আবার সোনায় ঢুকে যাচ্ছে, আর আমার সোনায় বিরাট গর্তের সৃষ্টি করছে, আরামের অতিশয্যে আমি চোখ খোলা রাখতে পারলাম না আটোমেটিক আমার চোখ বন্ধ হয়ে গেল।
দুহাতে বিছানার চাদরকে দলা মোচা করে ফেলতে লাগলাম। আমার পা দুটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে দু দিকে ফাক হয়ে পিঠের উপর চড়ে বসল, দুহাতে তাকে জড়িয়ে ধরে বুকের সাথে পিশে ফেলতে মন চাইছিল কিন্তু তার দুহাতে আমার দুই দুধ আলতু ভাবে চিপে ধরে হাটুতে ভর দিয়ে ঠাপাচ্ছিল, জড়িয়ে ধরা সম্ভব হলনা, শুধু তার গালে দুহাত দিয়ে আদর করতে করতে আ আ আ ই ঈ ই ইস ই অহ অহ করে প্রতি ঠাপে আনন্দ সুচক আওয়াজ করছিলাম।
প্রবল ঠাপে আমার সোনায় এক প্রকার অনুভুতি সৃষ্টি হল, কারা দুটি সংকোচিত হয়ে বাড়াকে চিপে ধরতে লাগল, সমস্ত শরীরে শিনশিন করে বৈদ্যুতিক শকের মত এক ধরনের অনভুতি সঞ্চারিত হতে লাগল, লম্বা ভাবে এ এ -এ - করে শব্দ করে পিঠ বাকা করে টান টান করে ফেললাম, শরীর একটা ঝাকুনি দিয়ে ফর ফর করে আমার সোনার ভিতর থেকে সুখানুভুতির জল বের হয়ে গেল।
জল বেরোবার সময় কিছুক্ষন থামলেও আবার তার ঠাপ শুরু করল, আমার জল বের হয়ে যাওয়াতে সোনার দ্বার আরো বেশী ফ্রী , থক থকে এবং প্রসারিত হয়ে গেছে, ঠাপের সময় এবার ফচ ফচ ফচ শব্দ হতে লাগল, আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, সোনাটা নরম কাদার মত হয়ে গেছে, আর নরম কাদায় যে ভাবে মানুষ বল্লি গাড়ে ঠিক সে ভাবে বাড়া আমার সোনায় উঠানামা করছে।
কি আরাম লাগছে ভাষায় বুঝাতে পারবনা, জড়িয়ে ধরে আয়নার দিকে এক পলকে তাকিয়ে আছি, কি মনরোম অপুর্ব দৃশ্য , নারি জীবনের সব চেয়ে সুখকর মুহুর্ত, সুখের আবেশে এই সুন্দর চেহারাটা যে আমার সব চেয়ে প্রিয় এবং ভালবাসার চেহারাতে পরিনত হয়েছে।
তার দুগালে চুমু দিতে দিতে তার ঠাপ গুলো সুখের আবেশে উপভোগ করছি, হঠাত আমার দুধের উপর তার বুকের চাপ দিয়ে আহ আ আ-হ আ-হ বলে কাতরিয়ে উঠল ,ফ র- স করে শব্দ করে আমার সোনা থেকে বাড়া টেনে বের করে নিল, আর সমস্ত বীর্য আমার তলপেটের উপর ছেড়ে দিয়ে আমার দেহ থেকে উঠে বসল।
আমিও উঠে বসে পরলাম, বীর্যের দিকে তাকিয়ে দেখলাম, কি আশ্চর্য প্রতি ফোটা পাথরের মত শক্ত, হাতে নিলে একটুও পেটে লেগে থাকছেনা। আয়নাতে সোনার দিকে তাকালাম, কারা দুটি একেবারে ফাক হয়ে আছে। আলতু ভাবে আমার গাল ধরে আদর করল, আমি পরামাসুখের কৃতজ্ঞতায় বুকে ঝাপ দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে সুখের অশ্রু ছেড়ে দিলাম। পরম আদরে আমাকে কোলে করে বাথ রুমে নিয়ে গেল। আমরা গোসল সেরে রাতের খানা খেলাম।
আমরা বেড রুমে এসে পাশাপাশি শুলাম, সে জানাল সে আজ রাত এখানে থাকবে, আমি খুশিই হলাম, একাকী রাত এখানে থাকা সম্ভব নয়, থাকবে বলাতে রাতের দুসর পেলাম। শুয়ে বাড়ীর কথা মনে পড়ল, মার কথা বাবার কথা, বোনদের কথা, ছোট ভাইটির কথা, তারা জানে আমি স্বামীর সংগে ভালই আছি, হ্যাঁ অবশ্যই ভাল আছি, বেঈমান সাহেদ এর চেয়ে ভাল রাখতে পারতনা।
তবুও তাদের কথা মনে পরে কান্না এসে গেল। মনকে ঝেড়ে নিলাম, ভাবলাম আমার বিয়ে হয়েছে এখানে, এটাই আমার এখন স্থায়ী নিবাস, এটাই আমার শশুর বাড়ী, স্বামীর বাড়ী। দেশের ভিতরে এ প্রান্ত থেকে ওই প্রান্তে বিয়ে হলেও বছর দুবছর দেখা হতনা, এটাই ঠিক তেমনি। তফাত শুধু মানুষের স্বামী থাকে একটা আর আমার স্বামীর হিসাব নাই। সেটাও আমি স্বাভাবিক ভাবে নিতে পেরেছি, উপজাতীয়দের একটা বংশ আছে এক ঘরে একটি মেয়ের বিয়ে হলে সে ঘরের সব ভাই ঐ মেয়েকে ভোগ করা বৈধ, এটা তাদের সামাজিক রীতি। আমিও না হয় ওই রীতির অন্তর্ভুক্ত হলাম ক্ষতি কি। মেনে নিতে না পারলে দুঃখ, আর মানলে সব কিছুতেই সুখ।
আমরা কেউ কারো ভাষা বুঝিনা, তাই কথাও হচ্ছেনা, আমি গলা টেনে মুখের দিকে তাকালাম, সে হেসে উঠে আমাকে টেনে তার বুকের উপর নিয়ে নিল, আমার দুধ গুলো তার বুকের সাথে লেপ্তে গেছে, আমি আরো একটু চাপ দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে দুধ গুলোকে তার বুকের সাথে একাকার করে দিয়ে মাথা ঝুকিয়ে তার গলায় ,কাধে জিবের ডগা দিয়ে আদর করতে লাগলাম, আমার বাম উরুটাকে লোকটির কোমরের উপর তুলে দিয়ে বাড়ার উপর চাপ দিলাম, ইতিমধ্যে তার বাড়া আবার ফুলে উঠতে শুরু করেছে।
আমার পিঠে তার দুহাত বুলায়ে আদর করতে লাগল, আদর করতে করতে এক পর্যায়ে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে নিয়ে দুহাতের বেড়ী দিয়ে একটা চিপ দিল, আমি চিপের চোটে আ করে উঠলাম। তারপর তার দুহাত চলে গেল আমার পাছার নরম মাংশে, পাছাটাকে আলতুভাবে টিপে টিপে আদর করতে লাগল, আমাকে ইশারা করে নির্দেশ দিল সব ড্রেস খুলে ফেলতে, আমি প্রথমে তার পেন্ট খুলে তারপর আমার সব ড্রেস খুলে খাটের নিচে ফেলে দিলাম, এরি মধ্যে তার বাড়া আবার সম্পুর্ন উত্থিত হয়ে রেডি হয়ে গেছে।
আমি দুই পাকে তার দুপাশে নিয়ে সোনাটাকে বাড়ার মুন্ডি সোজা কেলিয়ে ধরলাম, হাত দিয়ে তার মুন্ডিকে আমার সোনার ছিদ্র বরাবর আরো ভাল করে ফিট করে বসিয়ে একটা ধাক্কা দিল, নিঃশব্দে ফচ করে পুরো বাড়া আমার সোনার গভীরে ঢুকে গেল।
তারপর আমাকে তার বুকের সাথে শক্ত করে জড়িয়ে নিয়ে নিচ থেকে তল ঠাপ দিতে লাগল।অনেক্ষন ঠাপানোর পর আমাকে ছেড়ে আমার দুধগুলোকে মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে ঠাপাতে লাগল, আমি তার গর্দানের নিচে ডান হাত দিয়ে তার মাথাকে দুধের সাথে চেপে রাখলাম, তারপর প্রায় অনেকক্ষণ ঠাপ দিয়ে ওই অবস্থায় আমাকে উলটে গিয়ে আমাকে নিচে ফেলে উপরে উঠে এল।
আমার দুপাকে তার হাতের ক্যাচি দিয়ে সামনের দিকে ঠেলে রেখে এবং তার দুহাতে আমার দু দুধকে খাপড়ে ধরে , তার দুপাকে স্টান সোজা করে উপরি ঠাপ দিতে লাগল। কোমরকে উপরের দিকে টান দিলে ফচ শব্দ করে বাড়া বের হয়ে আসে আর আমার সোনার মুখ দুদিক থেকে বন্ধ হয়ে যায়, এবং আবার ঠেলা দিলে সোনার কারা গুলা দুদিকে সরে গিয়ে ফচ শব্দ করে পুরো বাড়া ঢুকে যায়। আর তল পেট যখন আমার তলপেটের উপর আচড়িয়ে পরে তখন ঠাস করে একটা শব্দ হতে থাকে।
ফচ আর ঠাস শব্দ তুলে প্রচন্ড ঠাপে আমি চোখে মুখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম, চরম সুখানুভুতিতে দু চোখ বুঝে গেলাম। আমার মুখে শুধু এএ আহ আ হ হ উহ উ হ আহারে ইসরে আইরে শব্দে গোংগাতে লাগলাম, প্রায় দশ মিনিট ঠাপানোর পর সমস্ত শরীরে শিরশির করে এক প্রকার সুড়সুড়ি সৃষ্টি হয়ে সোনার কারা গুলি শক্ত হয়ে গেল, তার বাড়াকে কামড়ে কামড়ে ধরতে লাগল, দুপায়ে শক্ত করে তার কোমরকে জড়িয়ে ধরলাম, পিঠটা যেন বাকিয়ে বিছানা থেকে চার ইঞ্চি ফাক হয়ে গেল, দুহাতে বিছানার চাদরকে খাপড়ে ধরে মুখে এ-------------এ শব্দ তুলে গল গল করে যৌনিরস ছেড়ে দিলাম।
এবার আমার বুকে ঝুকে পড়ে আমার পিঠের নিচে দুহাত গলিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে ঠাপাতে লাগল, আমার এবার সহ্য করতে কষ্ট হচ্ছে কিন্তু আউট না হওয়াতে তাকে নিষেধ করছিনা, দুপাকে ফাক করে জড়িয়ে ধরে তার ঠাপ গুলো নিচ্ছি। ইশারা করল উপুড় হয়ার জন্য, আমি তাই হলাম, এবার সে আমার পিছন হতে বাড়া ঢুকিয়ে ঠাপ মারতে লাগল।
প্রতিটি ঠাপে ফকাস ফকাস ফকাস শব্দ হতে লাগল, আমি দাতে দাত কামড়ে রইলাম, অনেক্ষন ঠাপানোর পর আহ আহ উহ উহ করে উঠে বাড়া আমার সোনা থেকে বের করে নিল, আর সমস্ত বীর্য আমার পিঠের উপর ছেড়ে দিল। আমি তেমন ভাবে উপুড় হয়ে প্রায় দশ মিনিট শুয়ে থাকলাম।
কিছুক্ষন বিশ্রাম করে আমাকে টেনে তুলল ইশারায় বাথ রুমে যেতে বলল, তার সাথে বাথ রুমে গেলাম। বাথ রুমে বিশাল আকারের হাউজে আমাকে নামিয়ে অতি আদরের সাথে দুধে সোনায় ঘষে ঘষে আমাকে গোসল করালো, আমিও তাকে বাড়ায় আদর করে সাবান মাখিয়ে গোসল করিয়ে দিলাম। তারপর রুমে এসে আমি বিছানায় শুলাম, আগে থেকে রেখে যাওয়া সেলোয়ার পরে লিনাম।
আমি কাপড় পরে শুয়ে গেলাম, পর পর দু দু বার যৌন সম্ভোগে দুর্বল হয়ে আমি ঘুমিয়ে গেলাম। কতক্ষন ঘুমিয়েছি জানিনা, হাতের স্পর্শে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল, চোখ খুলে বুঝলাম ঘর অন্ধকার, আলো নিভানো, আমার শরীরে কাপড় নাই, কখন যে তা খুলে নিয়েছে ঘুমের ঘোরে বুঝতেই পারিনি। আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলেও তাকে তা বুঝতে দিলাম না। আমার সোনায় তেল জাতীয় কি যেন মাখছে, একটু ভয় পেলাম। বাড়া বড় জানি কিন্তু সেটা ঢুকানোর জন্য তেল মাখতে হবেনা। ইতিমধ্যে দুবার ঢুকানো হয়েছে। না পরে খেয়াল করে বুঝলাম সোনায় নয় পোদে তেল গুলা মাখছে। কিছুক্ষন তেল মেখে তার একটা আংগুল আমার পোদে ঢুকিয়ে দিতেই আমি একটু নড়ে উঠলাম। কিন্তু শব্ধ করলাম না।
সে পুরো আংগুলতা ঢুকিয়ে ঠাপ দিতে লাগল, অন্ধকারে ঘুমের ঘোরে ভালই লাগছিল, তারপর আংগুল বদলিয়ে অন্যতা ঢুকাল, আমি তবুও নড়াচড়া করলাম না। আমাকে উপুড় করে তলপেটের নিচে একটা বালিশ দিয়ে শুয়াল। উঠে গিয়ে আলো জালালো, আমি চোখ বুঝে পড়ে রইলাম।
আমি ধারনা করলাম সে বাড়া ঢুকাতে চাইবে, বারন করছিনা কারন একদিন না একদিন তারা কেউ না কেউ পোদে বাড়া দিয়ে চোদবে, অতএব আজকে কেমন পারি দেখি। তার বাড়ায় খুব করে তেল মাখাল, তারপর আমার পোদে ফিট করল, মুন্ডিটা ঢুক্তেই আমি মাগো বলে চিতকার করে উঠে গেলাম। আমকে আর জোর করলনা।
আমার দুপা ধরে টেনে খাটের কিনারায় নিয়ে চিত করে শুয়ায়ে সে ফ্লোরে দাড়াল। আমার দুপাকে আমার বুকের দিকে ঠেলে তুলে দিয়ে সোনায় ফকাস করে বাড়া ঢুকিয়ে ঠাপাতে শুরু করল। তারপর আবার সকাল হোয়ার আগে আমাকে আরেকবার তার বিশাল বাড়া দিয়ে চোদল।
সকালের আমার কাছ থেকে বিদায় নিল। যাওয়ার সময় আমি তার গালে একটা চুমু দিয়ে আদর করলাম সে ও আমকে গালে চুমু দিয়ে আদর করল, দুধে আলতু একটা খামচি দিয়ে দিয়ে চলে গেল। চলে যাওয়ার পর আমার হাতে বিস্তর সময়। সারা রাত ঘুমাতে পারেনি, তা ছাড়া চার চার বার যৌন সম্ভোগে শরীর একেবার দুর্বল হয়ে গেছে। রাতে আবার শুরু হতে পারে অন্য কারো সাথে তাই বিলম্ব করা যায়না। দরজাটা লক করে বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম। অল্পক্ষনেই ঘুমিয়ে পড়লাম।
!!
Tnx
